Please use this identifier to cite or link to this item: https://ir.vidyasagar.ac.in/jspui/handle/123456789/7222
Full metadata record
DC FieldValueLanguage
dc.contributor.authorহক, সেখ আমিরুল-
dc.contributor.authorদে, তপন কুমার-
dc.date.accessioned2024-10-28T12:18:38Z-
dc.date.available2024-10-28T12:18:38Z-
dc.date.issued2024-08-01-
dc.identifier.issn0975-8461-
dc.identifier.urihttp://inet.vidyasagar.ac.in:8080/jspui/handle/123456789/7222-
dc.descriptionPP: 59-80en_US
dc.description.abstractজার্মান দার্শনিক এডমুণ্ড গুসতাভ আলব্রেট হুসার্ল ইউরোপীয় দর্শন চিন্তায় প্রভাসতাত্ত্বিক তত্ত্বের অবতারনা করে দর্শনের জগতে এক অভিনব দিগন্তের সূচনা করেছেন। প্রভাসতাত্ত্বিক পদ্ধতির সাহায্যে তিনি যেমন চেতনার বিশ্লেষণ করেছেন, তেমনি দর্শন চিন্তাকে পূর্ব প্রতিষ্ঠিত দার্শনিক তত্ত্বের প্রভাব মুক্ত করতে চেয়েছেন। তাঁর উদ্দেশ্য ছিল দর্শনকে পূর্ব স্বীকৃতিশুন্য ও কঠোর বিজ্ঞানরূপে প্রতিষ্ঠিত করা। কাণ্টীয় দর্শনের উত্তরকালে দর্শন চিন্তা যে বহুমুখী রূপ ধারন করে দর্শনের জগতকে সমৃদ্ধ করেছে তাদেরই একটি অন্যতম দিক প্রভাসতাত্ত্বিক দর্শন। চিন্তাবিদ্রা এই দর্শন চিন্তাকে দুটি শাখায় বিভক্ত করেছেন যথা, বিশ্লেষনী দর্শন এবং মহাদেশীয় দর্শন তথা হুসালীয় প্রভাসতাত্ত্বিক দর্শন। হুসার্ল যে প্রভাসতাত্ত্বিক দর্শনের অবতারণা করেছেন, বলা ভালো প্রভাসতাত্ত্বিক দর্শনের যে রূপ আমরা হুসার্লের দর্শনে পাই তা প্রথম দিকে হুসার্লীয় চিন্তার বিষয় ছিল না। বরং প্রথম দিকে হুসার্ল গণিতবিদ্যার চর্চায় নিজেকে নিয়োজিত রেখেছিলেন। ব্রেন্টানোর দ্বারা উদ্বুদ্ধ হয়ে মনোবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে গাণিতিক বিষয়ের আলোচনার প্রচেষ্টা হুসার্লকে মনোবৈজ্ঞানিকতাবাদের সমর্থক করে তুলে। পরবর্তীকালে মনোবৈজ্ঞানিকতাবাদের সীমাবদ্ধতা উপলব্ধি করে তিনি বর্ণনামূলক মনোবিদ্যা এবং বর্ণনামূলক মনোবিদ্যা থেকে বর্ণনাত্মক প্রভাসতত্ত্বে উত্তরণ করেন। বর্ণনামূলক প্রভাসতত্ত্বের মাধ্যমে তিনি শুদ্ধ প্রভাসতাত্ত্বিক চিন্তা তথা 'Pure Phenomenology'-র বিষয়টি দর্শনচিন্তার কেন্দ্রে নিয়ে আসেন। তাঁর এই চিন্তার বিবর্তনের কেন্দ্রীয় বিষয় ছিল প্রভাসতাত্ত্বিক বন্ধনীকরণ পদ্ধতি, যার সাহায্যে তিনি শুদ্ধ চেতনায় পৌঁছাতে চেয়েছেন। সেই জন্য অনেকে প্রভাসতত্ত্বকে চেতনার দর্শন বলে অভিহিত করেন। এই শুদ্ধ চেতনার সাহায্যে হুসার্ল জগতের অর্থ প্রদানের বিষয়টি প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমাদের এই ক্ষুদ্র প্রবন্ধে হুসার্লের যে বিশাল দার্শনিক চিন্তার বিবর্তন ধারা রয়েছে তার একটি অংশ উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। অর্থাৎ আমাদের অনুসন্ধানের বিষয় হবে হুসার্ল কিভাবে গাণিতিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে মনোবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গিতে অভ্যস্ত হলেন এবং একই সঙ্গে কিভাবে মনোবৈজ্ঞানিক দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বর্ণনাত্মক প্রভাসতত্ত্বে তাঁর চিন্তার উত্তরণ ঘটলো।en_US
dc.language.isootheren_US
dc.publisherRegistrar, Vidyasagar University on behalf of Vidyasagar University Publication Division ,Midnapore, West Bengal er, India, 721102en_US
dc.relation.ispartofseriesVolume - 26;-
dc.subjectবর্ণনামূলক মনোবিদ্যাen_US
dc.subjectবর্ণনামূলক প্রভাসতত্ত্বen_US
dc.subjectপ্রভাসতাত্ত্বিক বন্ধনীকরণen_US
dc.subjectবিষয়মুখীনতাen_US
dc.subjectশুদ্ধ প্রভাসতত্ত্বen_US
dc.subjectশুদ্ধ চেতনাen_US
dc.subjectপূর্বস্বীকৃতিশুন্যen_US
dc.subjectকঠোর বিজ্ঞানen_US
dc.titleমনোবিদ্যা থেকে বর্ণনাত্মক প্রভাসতত্ত্বে উত্তরণ : একটি অনুসন্ধানen_US
dc.typeArticleen_US
Appears in Collections:Philosophy and the Life-world Vol 26 [2023-2024]

Files in This Item:
File Description SizeFormat 
4_Tapan Kumar Dey.pdfPP: 59-80653.23 kBAdobe PDFView/Open


Items in DSpace are protected by copyright, with all rights reserved, unless otherwise indicated.